হেমায়েত হাওলাদার, সরব আলী মৃধা, সেলিম ফরাজী ও ফরিদ মৃধাকে স্বাক্ষী রেখে ষ্ট্যাম্পে স্বাক্ষর প্রদান করে একই গ্রামের আলমগীর সরদারের কাছ থেকে প্রথম দফায় ২০০৭ সালের ১২ মে ৩০ হাজার ও দ্বিতীয় দফায় ওই বছরের ১৮ জুলাই ২০ হাজার টাকা সর্বমোট ৫০ হাজার টাকা ধার বাবদ গ্রহন করে। দীর্ঘদিন ধরে আলমগীর তার পাওনা টাকার জন্য কালাম মৃধাকে চাপ প্রয়োগ করলে সে (কালাম) নানা তালবাহানা শুরু করে। এ নিয়ে একাধিকবার স্থানীয় ভাবে আলমগীর সালিশ বৈঠকের আয়োজন করলেও সু-চতুর কালাম বিভিন্ন অযুহাতে সালিশ বৈঠকে অনুপস্থিত থাকে। তারা আরো জানান, অতিসম্প্রতি এলাকার কতিপয় ব্যক্তির পরামর্শে কালাম মৃধা আলমগীরের পাওনা ৫০ হাজার টাকা আত্মসাত করার জন্য নানা ষড়যন্ত্র শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় গত ১৪ জুলাই থানা পুলিশ ও সাংবাদিকদের কাছে কালাম মৃধা অভিযোগ দিয়ে বলেন, পাওনা টাকার জন্য আলমগীর সরদার তার স্কুল পড়–য়া কন্যা লিজা আক্তারকে এ্যাডিস মেরে ঝলসে দেয়ার হুমকি দিয়েছে। সরেজমিনে তদন্ত করে কালাম মৃধার অভিযোগের কোন সত্যতা পাওয়া যায়নি। তদন্তে কালাম মৃধার কাছে আলমগীর সরদারের পাওনা টাকার মূল রহস্যটি বেরিয়ে আসে। আলমগীর সরদার তার পাওনা টাকার ফেরত পেতে স্থানীয় প্রসাশনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।