ছাল নাই কুত্তার তার আবার বাঘা নাম!!!



এ ধরণের অনুষ্ঠান একটা ক্ষয়িষ্ণু সমাজের যুবক শ্রেণীকে ড্রাগের বিরুদ্ধে সচেতন করায় কতটা কার্যকর হবে বিচারের ভার আপনাদের উপরই ছেড়ে দিলাম। অর্ধ উলঙ্গ মহিলাদের নিতম্ব বাঁকানো হাঁটা – যে কোন সমাজের জন্যে এ এক ধরণের ড্রাগ। কিন্তু তা ড্রাগ সচেতনার নামে!!! সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ভন্ডামি!!! প্রতিবাদ জানাই এ সব ভণ্ডামির। ক্রাইম সিন্ডিকেটের জয়েন্ট প্রডাকশন এই তথাকথিত ফ্যাশন শো। এখানে সবকিছু জড়িত, ইয়াবা হতে দেহব্যবসা পর্যন্ত। এ ধরণের আয়োজনের আসল উদ্দেশ্য যৌনতাকে পুঁজি করে পন্যের বিপনণ, even in the western world. ১৫ কোটি মানুষের সবাইকে যদি গরু ছাগল ভেবে থাকে আয়োজকরা ভুল করে থাকবেন। গুলশানের উঁচুতলার মানুষের জন্যে এ ধরণের আয়োজন নিয়ে মাথা ব্যাথা বানিয়ে হয়ত লাভ নেই। ক্ষুধা, অনাহার, অবিচার, অপশাসন, কুশাসন আর দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে এ ধরনের আয়োজনের একটাই উদ্দেশ্য যৌনতাকে পুজি বানিয়ে টু পাইস কামিয়ে নেয়া। শিখতে চাইলে অনেক কিছুই শেখা যাবে। ড্রাগের বিরুদ্ধে ফ্যাশন-শো, তাও আবার বিজাতীয়! – give me a break!