পথে যোগাযোগের একমাত্র ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের বিভিন্নস্থানে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়ে যান চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পরেছে। জরুরি ভিত্তিতে জনগুরুতপূর্ণ এ মহাসড়কের খানাখন্দের সংস্কারের জন্য ভুক্তভোগীরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
গতকাল শনিবার দুপুরে মহাসড়কের বরিশালের প্রবেশদ্বার গৌরনদী উপজেলার ভুরঘাটা বাসষ্টান্ড থেকে বরিশাল নতুল্লাবাদ বাসটার্মিনালের ৪৫.৫ কিলোমিটার সড়ক ঘুরে দেখা গেছে, গত তিনদিনের প্রবল বর্ষণে মহাসড়কের ভুরঘাটা, বার্থী, কটকস্থল, টরকী, কসবা, গৌরনদী, কাসেমাবাদ, মাহিলাড়া, বাটাজোর, বামরাইলসহ বিভিন্নস্থানের পাথর উঠে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে ব্যস্ততম এ সড়কে চলাচালকারী যানবাহন এখন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
এ মহাসড়ক দিয়ে চলাচলকারী বরগুনা-ঢাকাগামী মেঘনা পরিবহনের চালক মোঃ শাহীন তালুকদার বলেন, ভাই নিজের ও যাত্রীদের জীবনের ঝুকি নিয়ে এখন গাড়ি চালাতে হচ্ছে। প্রবল বর্ষণে মহাসড়কের মধ্যে এমন গর্তের সৃষ্টি হয়েছে যা দিয়ে গাড়ি চালাতে এখন হিমশিম খেতে হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, একেতো সড়কটি প্রস্থে ছোট। তার ওপরে হঠাৎ করে গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় এখন ঝুঁকি আরো বেড়ে গেছে। এ কথা শুধু চালক শাহীনেরই নয়। একইভাবে জানালেন চালক কালু ঘরামী, বাবুল হোসেন, আলী আকবরসহ অনেকেই। তারা জরুরি ভিত্তিতে মহাসড়কের খানাখন্দের সংস্কার ও ব্যস্ততম সড়কটির প্রস্থে বৃদ্ধি করার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে জোড় দাবি জানিয়েছেন।