স্যাভলন পানে স্কুল ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা

পাওয়া গেছে। গুরুতর অবস্থায় ওই ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিষয়টি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে স্কুল ছাত্রীর পিতা নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন একই গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক লুৎফর রহমান কাজী।

লুৎফর রহমান কাজীর লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার চরগাধাতলী গ্রামের বাসিন্দা সিরাজুল ইসলাম সিকদার তার কন্যা সুখী আক্তারকে দিয়ে তার পুত্র সরকারি গৌরনদী কলেজের দ্বাদশ শ্রেনীর ছাত্র কাজী মোঃ নয়নকে ঘায়েল করতে এলাকায় নানা অপবাধ রটিয়ে দিয়েছেন। তারই ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার সুখী আক্তার তার বাবার সাথে অভিমান করে স্যাভলন পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। গুরুতর অবস্থায় তাকে গৌরনদী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিষয়টি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে সিরাজুল ইসলাম স্থানীয় কতিপয় ব্যক্তির প্ররোচনায় তার কন্যাকে নয়ন কর্তৃক কোমলপানির সাথে ঘুমের ঔষধ খাওয়ানো হয়েছে বলে সাংবাদিকসহ বিভিন্নস্থানে মিথ্যে তথ্য পরিবেশন করেন। তিনি ওই সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আরো উল্লেখ করেন, স্কুল ছাত্রী সুখী ইতোমধ্যে একাধিক ছেলের সাখে প্রেমের ছলনায় মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় সে নয়নের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য নানা অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক লুৎফর রহমান কাজী সুখী ও তার পিতা সিরাজুল ইসলাম সিকদারের অপচেষ্টা থেকে রেহাই পেতে প্রসাশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।