আগৈলঝাড়ায় সংঘর্ষে মহিলাসহ ১৫ জন আহত

কোদালধোয়া গ্রামে দু’গ্রপের সংঘর্ষে উভয়পক্ষের মহিলাসহ ১৫ জন আহত হয়েছে। গুরুতর আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।


প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত সূত্রে জানা গেছে, ওইগ্রামের শংকর সরকার ও জগদ্বিশ ঘটকের সাথে দীর্ঘদিন থেকে জমাজমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিলো। গতকাল বুধবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে জগদ্বিশের পুত্র শিশির ঘটক বিরোধীয় সম্পত্তিত্বে চাষাবাদ করতে গেলে সংকর ও তার লোকজনে শিশিরের ওপর হামলা চালায়। এসময় উভয়গ্র“পের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। সংঘর্ষে জগদ্বিশ ঘটক, শিশির ঘটক, সন্ধ্যারানী ঘটক, বিশল ঘটক, দীপংকর ঘটক, মিলন ঘটক, অপুরানী ঘটক, রিক্তা ঘটক, সংকর সরকার, বিকাশ সরকার, পরেশ সরকার, সুরেশ সরকারসহ উভয়পক্ষের কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়। গুরুতর আহতদের আগৈলঝাড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।


ছিনতাইকারীদের কবলে কলেজ ছাত্রীঃ একইদিন দুপুর একটার দিকে উপজেলার বাকাল গ্রামের চান্দেরভাঙ্গা নামকস্থানে ছিনতাইকারীদের কবলে পরেছে আগৈলঝাড়া ডিগ্রী কলেজের একাদশ শ্রেনীর ছাত্রী মনি মিস্ত্রি। কোদালধোয়া গ্রামের সচিন্দ্রনাথ মিস্ত্রির কন্যা মনি জানায়, বাকাল গ্রামের রুবেল ফকির ও নুর আমিন সরদার মটরসাইকেলযোগে তাকে ব্যারিকেট দিয়ে তার সাথে থাকা মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার জন্য স্থানীয় ইউপি সদস্য কামাল ফকির কলেজ ছাত্রী ও তার পরিবারকে নানাধরনের ভয়ভিতী প্রদর্শন করছেন।