জনে সোহাগকে ধরে নিয়ে যায় পাশ্ববর্তী দিদারের চাচা দুলাল সিকদারের বাড়িতে। সেখানে নির্মম নির্যাতনের পর মৃত্যু নিশ্চিত ভেবে ঘরের মধ্যে থাকা টিনের বাক্সে কিশোর দিনমজুর সোহাগকে লুকানোর সময় বাড়ির অন্যান্যরা দেখে ডাকচিৎকার শুরু করে। পরবর্তীতে এলাকাবাসি সংজ্ঞাহীন অবস্থায় সোহাগকে উদ্ধার করে গৌরনদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।