প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সমঝোতা করে প্রতিটি হাট বাজারের জন্য তিনটি করে দরপত্র ইউএনও অফিসে দাখিল করা হয়। গুছ কমিটির সিদ্ধান্ত অমান্য করে ভূরঘাটা হাটের জন্য রেজাউল করিমের নামে সাড়ে ৭ লক্ষাধিক টাকার একটি দরপত্র ইউএনও অফিসে দাখিল করেন উপজেলা যুবলীগ নেতা মাহাবুব আলম কুট্টিসহ ৬/৭ জন যুবলীগ নেতা। এ নিয়ে ওইসময় উপজেলা পরিষদ চত্বরে যুবলীগের দু’গ্র“পের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা, সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছিল।
গৌরনদী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহ আলম খান জানান, হাট-বাজার ইজারার দরপত্র গুছ (সমঝোতা) করে দাখিলের অভিযোগে উপজেলার ২২ টি হাট-বাজারের ইজারা বাতিল করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাঈদ মাহবুব খান জানান, সঠিক দর না পাওয়ায় উপজেলা পরিষদের উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় ২২ টি হাট-বাজারের ইজারা বাতিল করা হয়েছে।