ইসরাইলের সাবেক প্রেসিডেন্ট’র ৭ বছরের জেল

অভিযোগে তাকে এ শাস্তি দেয়া হলো। এর আগে, আদালতে তিনি এ সব অভিযোগের শুনানিতে দোষী সাব্যস্ত হন। কাতসাব ১৯৯০ -এর দশকে পর্যটন মন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকালে তার এক সহকর্মীকে ধর্ষণ এবং পরবর্তীতে তিনি আরো কয়েকবার ওই মহিলাকে যৌন হয়রানি করেন বলে অভিযোগ আনা হয়েছিল। এ সব অভিযোগ আনার পর প্রেসিডেন্ট কাতসাব প্রথমে তদন্ত কাজে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিলেও পরে তিনি তার প্রতিশ্রুতি থেকে সরে যান এবং ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেন। ৬৫ বছর বয়সী কাতসাবই প্রথম কোন ইসরাইলি প্রেসিডেন্ট যিনি কারাদণ্ডের মুখোমুখি হলেন। আদালতে রায় ঘোষণার পর কাতসাব কেঁদে ফেলেন এবং একে মিথ্যা বলে চিৎকার করতে থাকেন। রায় ঘোষণার পর তার আইনজীবী জানিয়েছেন, কাতসাব এখনই কারাগারে যাবেন না কারণ তিনি আপিলের জন্য ৩০ দিন সময় পাবেন। ২০০৭ সালে কাতসাব পদত্যাগ করেছিলেন।