আবাসিক হোটেলগুলো অপরাধীদের নিরাপদ আস্তানা

আস্তানায় পরিনত হয়েছে । পাশাপাশি  চলছে জমজমাট দেহ ব্যবসা। ফলে কলুসিত হচ্ছে যুব সমাজ। অন্যদিকে এই হোটেল গুলোতে আস্থানা গেড়েছে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও মাদকাসক্তরা। আর এস হোটেলে অপরাধীরা নানা রকম অপর্কম চালিয়ে যাচ্ছে। আইন-শৃংখলা বাহিনীর অব্যাহত অভিযানের পরেও নগরীর আবাসিক হোটেল গুলোতে দেহ ব্যবসা চালাচ্ছে হোটেল মালিকরা।

সূত্র জানায়, ইতি পূর্বে আইন শৃংখলা বাহিনী নগরীর বিউটি হল রোডের হোটেল পাতারহাট, হোটেল সুখী, পোর্ট রোডের হোটেল চাঁনপুরা, ফলপট্রির হোটেল সান ফ্লাওয়ার, চকবাজারের রোডের হোটেল বৈশাখী, হোটেল গালিব, হোটেল শাহিন, ফজলুল হক এভিনিউ’র হোটেল বাহাদুর, পোর্ট রোডের হোটেল প্রবাল, হোটেল গ্রান্ড প্লাজা, হোটেল অবকাশ, কাটপট্রির ধানসিড়ি, হাসপাতাল রোডের হোটেল প্যারাডাইজ, বিবির পুকুর পাড়ের হোটেল মাহামুদিয়া, মহসীন মার্কেটের সামনের হোটেল মুক্তি থেকে বহুবার দেহপসারীনী আটক করেছে। সূত্র আরো জানান, এই হোটেল গুলো আইন শৃংখলা বাহিনীর তালিকায়ও রয়েছে অন্যদিকে এই হোটেল গুলোতে আস্থানা গেড়ে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও মাদকাসক্তরা নানারকম অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। দিনের পর দিন হোটেলে গাঁজা, হিরোইন, ইয়াবা, ফেন্সিডিল, মদ সহ মাদক গ্রহণ ও ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। এমনকি এই হোটেল গুলো থেকে বহুবার অস্ত্রসহ বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী ধরাও পরেছে।

এদিকে একাধিক সূত্র জানায়, টাক দুলাল ও সেলিম হোটেলে ব্যবসা নিয়ন্ত্রন করে যাচ্ছে। পূর্বে বহুবার তারা আইন শৃংখলা বাহিনীর হাতে আটক হয়েছে। এবিষয়ে বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানার ওসি জাহাঙ্গির হোসেন বলেন, এসব অপরাধীদের ধরার জন্য পুলিশ মাঠে কাজ করছে ।