মামলা করায় বাদী ও স্বাক্ষীরা বিপাকে

কর্তৃক বাদী ও সাক্ষিদের হুমকির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় গত রবিবার নলছিটি থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করা হয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে প্রকাশ, ২০১০ সালের ২২ মে নলছিটিতে সাহিদা রহমানের ফেরিঘাট সড়কে একটি দালান নির্মাণের সময় নলছিটির সন্ত্রাসী  জহির ও তার সঙ্গীরা ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। দাবিকৃত চাঁদার টাকা না দেওয়ায় ওই দিনই সাহিদা রহমানের ছেলে শামিম আহম্মেদকে কুপিয়ে আহত করা হয়। এসময় তার সাথে থাকা নগদ ৫ হাজার টাকা ও মালামাল নিয়ে যায়। এ ঘটনায় ওই বছরের ২৫ মে ঝালকাঠির আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন সাহিদা রহমান। এ মামলায় চলতি বছরের ১৬ মে জহির আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করলে বিচারক তাকে জেল  হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

বর্তমানে জহির কারাগারে যাওয়ার পর থেকে তার মা স্কুল শিক্ষিকা রাশিদা বেগম, তার স্বামী মোস্তফা হাওলাদার, তাদের আত্মীয় হাসি বেগম ও জহিরের সহযোগিরা মামলার বাদী ও সাক্ষি মো. মনির হোসেন ও শামিম আহম্মেদকে প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করে। এ ঘটনায় শামিম আহম্মেদ জীবনের নিরাপত্তা দাবি করে নলছিটি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছে।