কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা নেয়নি। একাধিক খুচরা সার ডিলাররা অভিযোগ করেন, গত তত্বাবধায়ক সরকার আমলে অবৈধভাবে সারের বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করার জন্য ৫শ বস্তা সার জব্দ করেন যা তৎকালীন কৃষি কর্মকর্তা আবু নাছের ও তৎকালীন কৃষি সম্প্রসারণ বর্তমান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রমেন্দ্রনাথ বাড়ৈ। উল্লেখিত অবৈধ মজুদদারদের বিরুদ্ধে গত ২৫ জানুয়ারি উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সার ক্রয় বিক্রয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কিত নোটিশ প্রদান করলেও তারা আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সার ক্রয় বিক্রয় ও অবৈধ উদ্দেশ্যে মজুদ করে পাচার করছে। ২৬ জানুয়ারি সার পাচারের সময় দুলাল বাঁধা দিলে সোবহান মৃধা তাকে আহত করে সার নিয়ে পালিয়ে যায়। অন্যদিকে বাশাইল বাজারে খুচরা সার বিক্রেতা লোকমান মোল্লার সাথে একই ইউনিয়নের বিসিআইসি’র ডিলার মেসার্স জলিল এন্টারপ্রাইজের কাছ থেকে নিয়ম অনুযায়ী ক্রয় করার কথা থাকলেও লোকমান অবৈধ ভাবে অনত্র থেকে সার আমদানি করে। লোকমানের আমদানিকৃত সার পুলিশ জব্দ করলেও পরবর্তিতে অজ্ঞাত কারনে তা ছেরে দেয়া হয়। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ও স্থানীয় চেয়ারম্যানকে এ বিষয় জানানোর পরেও দীর্ঘদিনের কোন সমাধান হয়নি। অবৈধ সার ক্রয়-বিক্রয় মজুদ ও পাচার সম্পর্কে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সার বীজ মনিটরিং কমিটির সভাপতি দীপংকর বিশ্বাস জানান, তিনি লিখিত অভিযোগ পেয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে অবৈধ মজুদকৃত সার জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছে। এব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রমেন্দ্র নাথ বাড়ৈ জানান, ইউএনও’র নির্দেশে লোক পাঠানো হয়েছিল তবে কোন সার মজুদ পাওয়া যায়নি। পরে আবারও তল্লাশী করবেন বলে তিনি জানান।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিঃ লেখকের এই লেখাটি সর্বস্বত্ব সম্পূর্ণভাবে সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যতিরেকে লেখার আংশিক বা পূর্ণ অংশ কোন ধরনের মিডিয়ায় পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না, উপরোক্ত শর্তের ব্যতিক্রম হলে তার বা ঐ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিস্তারিত যোগাযোগ করুন- এইচ, এম সুমন Mobile : +৮৮ ০১১৯০৭৯০৩৯৯