প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও যুবদলের ৫জন আহত

ও যুবদল নেতাসহ ৫জনকে মারধর করে আহত করেছে সন্ত্রাসীরা। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। ঘটনাস্থল পুলিশ পরিদর্শন করেছে। স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানাগেছে, এলাকায় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘ দিন ধরে উপজেলা ছাত্রলীগ দু’গ্র“পে বিভক্ত হয়ে পড়ে। দু’গ্র“পে বিভক্ত হয়ে একাধিকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছিল। তখন ছাত্রলীগ এক গ্র“পের নেতারা নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি করেছিল। গ্র“পিংএর কারনে গতকাল সোমবার উপজেলার সদরের শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত ডিগ্রী কলেজ কমিটির ছাত্রলীগ নেতা সাগর সেরনিয়াবাত সহ ২ জন নিজ বাড়ি সেরাল থেকে উপজেলা সদরে আসার পথে পূর্ব সূজনকাঠী এতিমখানা সংলগ্ন রাস্তায় আসলে প্রতিপক্ষ গ্র“প হাকিম  মোল্লার ছেলে মেহেদী মোল্লা বাবু ও শহিদ বেপারির ছেলে সাহেদ বেপারী সহ ছাত্রলীগ নামধারী ৬/৭ জনের সন্ত্রাসীর দল অতর্কিত ভাবে মোটর সাইকেলের উপর হামলা চালিয়ে সাগর সেরনিয়াবাত ও পুষণ হালদারকে খালে ফেলে পিটিয়ে মুমুর্ষ অবস্থায় ফেলে দেয়। এলাকাবাসী উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। রোগীর অবস্থা আশংকা জনক হওয়ায় বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করে। পরে বরিশাল থেকে ঢাকা প্রেরণ করা হয়। ঘটনাস্থল পুলিশ পরিদর্শন করেছে। এঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

অপরদিকে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য বাদশা সরদারকে রোববার সন্ধ্যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সম্মুখে বসে ছাত্রলীগ নামধারী শামীম গাজী, রকিব সরদার পিটিয়ে গুরুত্বর আহত করে । নিরাপত্তার কারনে বাদশা সরদার হাসপাতালে ভর্তি না হয়ে গোপনস্থানে বসে চিকিৎসা নিচ্ছে। এব্যাপারে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অশোক কুমার নন্দি জানান ঘটনার সাথে ৬/৭জন জড়িত রয়েছে। তাদের গ্রেফতারের জন্য পুলিশের কয়েকটি টিম মাঠে কাজ করছে।