মহাজোট সরকার দেশের গনমানুষের উন্নয়নে কাজ করছে

উন্নয়নে কাজ করছে। ধর্মনিরপেক্ষতা চর্চ্চা এবং অসাম্প্রদায়িকতার চেতনার ধারাবাহিকতায় ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত দলের নাম থেকে মুসলিম লীগ বাদ দিয়ে ১৯৫৫ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা হয়। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও আবুল হাশেম নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের একাংশের মধ্যদিয়ে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পাকিস্তান আওয়ামী লীগ মুসলিম লীগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘপথের আন্দোলন সংগ্রামের রাজনীতির পথ পাড়ি দিয়ে গৌরব ঐতিহ্যের গনমানুষের দল আওয়ামী লীগ ৬২তম বর্ষ পেরিয়ে ৬৩তম বর্ষে পদার্পণ করছে। মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী প্রগতিশীল সেই সকল নেতৃত্বদের নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমান ৬০দশকে পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামী লীগকে প্রধান রাজনৈতিক দল হিসেবে পরিচিতি ঘটান। আজ তারই উত্তরসূরী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহাজোট সরকার দেশের আইনশৃংখলা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রন, বিদ্যুৎ পরিস্থিতির উন্নয়ন ঘটেছে। তিনি সকলকে আওয়ামী লীগের পতাকাতলে সমবেত হয়ে দেশোন্নয়নে অংশীদার হওয়ার জন্য সকলকে আহবান জানান। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঝালকাঠি আউটার ষ্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর  সভায় প্রধান বক্তার আলোচনায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. আলহাজ্ব খান সাইফুল্লাহ পনির এ কথা বলেন।

জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব সরদার শাহ আলমের সভাপতিত্বে অনান্যের মধ্যে আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি এএম আলাউদ্দীন, পৌর মেয়র আফজাল হোসেন রানা, দপ্তর সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, উপ-প্রচার সম্পাদক আবু সাঈদ খান, উপ-দপ্তর সম্পাদক তরুন কর্মকার, এ্যাড. সুহাষ সাহা, ঝালকাঠি সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান  ইসরাত জাহান সোনালী, শহর কমিটির সভাপতি জালাল আহমেদ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা নুরুজ্জামান সেলিম, জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক লিয়াকত আলী খান, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি হাদিসুর রহমান মিলন, সম্পাদক জামাল হোসেন মিঠু প্রমুখ। আলোচনাসভা শেষে খান সাইফুল্লাহ পনিরের নেতৃত্বে শহরে একটি র‌্যালী বের করা হয়।