ঝালকাঠির ৯টি লবণ মিলে উৎপাদন বন্ধ

এবং দেনার দায়ে বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। ইতোমধ্যে অর্থের অভাবে ৯টি লবণ মিলের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। এগুলো হলো মিতালি সল্ট, লতিফ সল্ট, সুরভী সল্ট, মিনি সল্ট, কুমিল্লা সল্ট, মদিনা সল্ট, আসিফ সল্ট, ইসলামিয়া সল্ট ও দি ঝালকাঠি সল্ট মিলস।

বর্তমানে চালু রয়েছে  গাজী সল্ট, লাকি সল্ট, আজাদ সল্ট, কোয়ালিটি সল্ট, নূর সল্ট ও মেসার্স শরীফ সল্ট। এছাড়াও দি ক্রিসেন্ট সল্ট , নিউ বরকত সল্ট, নিউ ঝালকাঠি সল্ট প্রসেসিং ইন্ডাষ্ট্রিজ মাঝে মাঝে তাদের উৎপাদন অব্যাহত রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে।

ঝালকাঠি লবণ মিল মালিক সমিতি সুত্র মতে, ‘বিদেশ থেকে লবণ আমদানির ফলে দেশীয় উৎপাদিত লবণের কদর দিন দিন কমে যাচ্ছে। পাশাপাশি পটাশিয়াম আয়োডেটের দাম অতিরিক্ত বৃদ্ধি পাওয়ায় ঝালকাঠির ১৩টিসহ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। গত ১ মাসে আয়োডিনের মূল্য কেজি প্রতি ৯৩০ টাকা থেকে বেড়ে দাড়িয়েছে ২৯শ টাকায়। যার ফলে ব্যবসায়িক ভাবে ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছে মালিকরা।’

এখানকার তৈরি লবনের চেয়ে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মিলের লবন দেখতে ধবধবে সাদা এবং দানাও ছোট। তাই ক্রেতারা দ্বিগুন দামে বড় বড় কোম্পানির লবন কিনে নেয়।