শিকার শ্রমিক নেতা নুরে আলম নুরুর পরিবার এখনও সন্ত্রাসী কর্তৃক জিম্মী রয়েছে। ২৪ আগষ্ট মামলার বাদী নুরুর মা কে সন্ত্রাসীরা জোরপূর্বক বাসা থেকে ধরে আদালতে নিয়ে মিমাংসার নামে স্বাক্ষর নিয়েছে। এরপর আদালত থেকে মামলার আসামী চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা জামিন পেয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় চলছে। জানাযায়, গত ১১ আগষ্ট জেলখানার মোরে সন্ত্রাসীরা নুরুকে হত্যার চেষ্টায় আক্রমন করে। ঘটনার পর পরিবার মামলা করতে গেলে প্রথমে পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে বিএমপি পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে মামলা নেয় কোতোয়ালী পুলিশ। শ্রমিক নেতা নুরুর মা মমতাজ বেগম বাদী হয়ে থানায় হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করে। মামলা নং-১৮। সূত্র জানায়,মামলায় ৭ জনকে চিহ্নিত আসামী করা হয়েছে। আসামীরা হলো রফিক,জাকির,জামাল ওরফে খাট জামাল,ফকরুদ্দীন ওরফে ফেন্সি ফক্কর, ননী, খোকন ওরফে কালা খোকন। এদিকে এলাকাবাসী জানিয়েছে, রফিক জননিরাপত্তা আইনে ১০ বছর সাজা ভোগ করে এসে পুনরায় এলাকায় নানাবিধ অপকর্ম করে আসছে। নাজির মহল্লার জেনারেটর অফিসকে তারা ফেন্সিডিলের স্পট বানিয়েছে। এ বাহিনীর মূল হোতা হল কালা খোকন ও রফিক। তাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকার কাঠ শ্রমিকসহ সাধারন জনগন। এদের ভয়ে মুখ খুলতেও সাহস পাচ্ছে না শান্তি প্রিয় জনগন। বিশেষ এক মহল সন্ত্রাসী এই বাহিনীকে শেল্টার দেয়ার অভিযোগ রয়েছে।