গৌরনদীর বিধবা রেনু বেগম ভূমি দস্যুতার শিকার

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ গৌরনদী উপজেলার উত্তর বিজয়পুর গ্রামের মৃত ফজলুল হক সরদারের  অসহায় বিধবা স্ত্রী রেনু বেগম ভূমি দস্যুতার হিংস্রতার রেনু বেগম ভূমি দস্যুতার হিংস্রতার শিকার শিকার হয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। অসহায় বিধবা স্বামীর মৃতুর পরে ৪টি সন্তান নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করে এমনকি বাঁচার তাগিদে মানুষের বাসাবাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। এর কিছুদিন পরে কিছু জমি বিক্রি করে স্বামীর বন্ধক রেখে যাওয়া বাকী জমিগুলো ছাড়িয়ে কৃষি কাজ করে সংসার চালাতে থাকেন।

রেনু বেগমের লিখিত অভিযোগে জানাগেছে জমি বিক্রির বাকী টাকা দিয়ে তার ২য় মেয়ে রেখা বেগমকে বিয়ে দেন কিন্তু সে সংসারে দুটি সন্তান হওয়ার পর যৌতুকের কারনে সে সংসার ভেংগে যায় পতিমধ্যে এ সুযোগে গৌরনদী উপজেলার বানীয়শুরী গ্রামের বিয়ে পাগল ভূমি দস্যু মজিবুর রহমান সরদার রেখা বেগমকে ৪র্থ স্ত্রী হিসেবে বিয়ে করে মোটা অংকের যৌতুকের বিনিময়। মজিবরের সাথে বিবাহ হওয়ার কিছুদিন পর রেখা বেগমের রহস্যজনক মৃতু হয়। মজিবরের লোলুপ দৃষ্ঠি পরে তার পৈত্রিক সম্পতির উপর রোখ বেগমের আগের সংসারের ১টি মেয়ে ও ১টি ছেলে আছে এবং মেয়ে বিবাহ দেয়ার জন্য রেখা বেগম মজিবরকে প্রায় ৫০ হাজার টাকাও দিয়েছিল কিন্তু রেখা বেগমের রহস্যজনক মৃত্যু হলে মজিবর কৌশলে জাল জালিয়াতী রেখার আগের সংসারের নাবালক ছেলে মেয়েদের কাজ থেকে  জাল জালিয়াতী করে জমি নিয়ে নাবালক ছেলে মেযে দুটাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। অসহায় ছেলে মেয়ে দুটি তার নানী রেনু বেগমের কাছে আশ্রয় নেয় । অসহায় রেনু বেগম কোন উপায়ন্তর না পেয়ে গৌরনদী পৌরসভা ও থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। এতে মজিবর আরো ক্ষিপ্ত হয়ে অসহায় রেনু বেগমকে বিভিন্ন রকম হুমকি ধামকি দিচ্ছে।

মজিবরের এক নিকট আত্তীয় নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান তাকে (মজিবর)কে আত্বীয় পরিচয় দিতে লজ্জা হয় প্রসাশনের দেখা দরকার মজিবর বিয়ে করার পর তার স্ত্রীরা কেন রহস্যজনক ভাবে মারা যাচ্ছে কেননা এ পর্যন্ত সে ৪ টি বিবাহ করেছে তার ৩ জনই মারা গেল এর আসল রহস্য কোথায় এর রহস্য উৎঘাটন করা দরকার বলে দাবী জানিয়েছেন এলাকার সচেতন মহল।