১৩০ বছর বয়সেও চলাচলে সক্ষম ‘হারান ফরাজী’

ছোটবেলায় বাবা-মা হারিয়ে এতিমের খাতায় নাম ওঠে তাঁর। যার কারনে এতিম হারান ফরাজীর সাথে কোন মেয়ের বাবা বিয়ে দিতে চাইতেন না। অবশেষে শেরপুর গ্রামের ইশারুন নাহার খুকির সাথে হারান ফরাজীর বিয়ে হয়। হারান ফরাজীর নিকট কিশোর ও যৌবন বয়সের সুখ-দুঃখের স্মৃতিময় ঘটনার কথা জানতে চাইলে তিনি জানান, ১৯১২ সালে যখন পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রীজ নির্মাণ হয় তখন তিনি তাঁর নববধু ইশারুন নাহার খুকিকে সাথে নিয়ে মহিষের গাড়িতে চড়ে হার্ডিঞ্জ ব্রীজ দেখতে গিয়েছিলেন।