আগৈলঝাড়ায় বিএনপি নেতা কর্তৃক ভাইয়ের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

সাথে জড়িত, এজন্য সে একবার গ্রেফতার হয়েছিল । সোবহান ঢাকা সহ বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে মহিলাদের নিয়ে রাত্রিযাপন করত। তার এহেন কর্মকান্ডের প্রেক্ষিতে জন্মদাতা পিতা ফজলে করিম পাইক তাকে নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে গত ১৩ মে, ২০১০ইং ত্যাজ্য পুত্র ঘোষণা করে। এঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে সোবাহান, তার স্ত্রী রাজিয়া, পুত্র বাবু, মেয়ে লাইজু বিভিন্ন সময়ে তাকে ও তার পিতা ফজলে করিমকে মারধর করে জীবননাশের হুমকি দেয়। গত ২০ মে সোবাহানের স্ত্রী রাজিয়া সেলিমসহ ৮জনকে আসামী করে বরিশাল আদালতে মামলা দায়ের করে। তার ছেলে বাবু সহ অন্যরা গত ৬ জুন পিস্তল নিয়ে গভীর রাতে তার বাড়িতে হামলা করে। এমনকি এর আগে সোবাহান চাঁদত্রিশিরা গ্রামের সোনিয়া আক্তার পুতুলকে দিয়ে তার বিরূদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা দায়ের করায়। সোবাহান একাধিকবার ঢাকা ও বরিশাল বসে সন্ত্রাসী দিয়ে তাকে জীবননাশের চেষ্টা চালিয়েছিল। এজন্য একাধিক জিডিও করা হয়েছিল। সংবাদ সম্মেলনে তার পিতা ফজলে করিম পাইক উপস্থিত থেকে সকল ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।