চট্টগ্রামের নতুন নগরপিতা মনজুর আলম মনজু

মহানগরীর ৬শ’ ৭৩ কেন্দ্রে ৪ হাজার ৭শ’ ৪৮টি বুথে নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করছেন ৬শ’ ৭৩ জন প্রিসাইডিং অফিসার, ৪ হাজার ৭শ’ ৫৩ জন সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার এবং ৯ হাজার ৫শ’ ৯৬ জন পোলিং অফিসার।  নতুন ৫ লাখসহ এবারের নির্বাচনে ভোটারের সংখ্যা ১৬ লাখ ৮৮ হাজার ৬শ’ ৭৬ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৮ লাখ ৭৩ হাজার ১শ’ ৬৫ জন এবং নারী ভোটার ৮ লাখ ১৫ হাজার ৫শ’ ১১ জন। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ভোট পড়েছে ৫৪ দশমিক পাঁচ শূন্য শতাংশ। এ নির্বাচনে ব্যতিক্রম ছিল ইলেক্ট্রনিক ভোটিং পদ্ধতি। প্রথমবারের মতো চালু হওয়া এ পদ্ধতিতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন মহানগরীর জামালখান রোড এলাকার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটাররা। ইলেক্ট্রিক বোর্ডে লাগানো প্রতীকের পাশের বোতাম টিপে নিজেদের পছন্দের মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীকে ভোট দেন তারা। কার্যকর ও নির্ভুল প্রমাণিত হলে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এ পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণের উদ্যোগ নেয়ার কথা জানান নির্বাচন কমিশন কর্মকর্তারা।

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নির্বিঘ্ন করতে নির্বাচনী এলাকায় সেনাবাহিনীসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় ২০ হাজার সদস্য মোতায়েন করা হয়। শুক্রবার পর্যন্ত সেনাবাহিনী এবং সদস্যরা মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে দায়িত্ব পালন করবে। নির্বাচন পর্যবেক্ষণে মহানগরীর ৬ থানায় দু’জন করে ১২ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট এবং ৪১টি ওয়ার্ডে ৪১টি ম্যাজিষ্ট্রেটকে দায়িত্ব দেয়া হয়। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের ৪১ জন কর্মকর্তাও নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেন। এছাড়া নগরীর এম এ আজিজ ষ্টেডিয়ামের জিমনেসিয়ামে স্থাপিত কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে কমিশন কর্মকর্তারা।

ছবি: প্রথম আলো