শৈতপ্রবাহে জনজীবন বিপর্যস্ত

বিশেষ করে শ্রমজীবি মানুষ নিত্য দিনের কাজে যোগদান করতে না পারায় ভোগান্তি বেড়েছে বেশী। বর্তমানে বোরো চাষের ভরা মৌসুম তাপমাত্রা নেমে যাওয়ায় প্রচন্ডশীতে কৃষকরা মাঠে নামতে পারেনি। অপর দিকে শিশু ও প্রাপ্ত বয়স্কদের দেখ দিয়েছে বার্তি র্দুভোগ। শিশুদের সর্দি, কাশি ও প্রাপ্ত বয়স্কদের নানা ধরনের ব্যাধি আঁকরে ধরেছে। গতমঙ্গলবার হারকাপানো শীতে সূর্যের মুখ দেখা গেছে দুপুর ১২ টার পরে। গতকাল বুধবার সারা দিনের তাপমাত্র আগেরদিনের তুলনায় কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও বেলা নেমেযাওয়ার সাথে সাথেই শতি যেন সকলকে আকড়ে ধরে। অন্যান্য সময় গ্রামের দোকানপাট রাত ৯-১০টা পর্যন্ত খোলা থাকলেও শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় সন্ধ্রার পরেই বন্ধ হয়ে যায়। অফিস পাড়ায় অনেক কর্মকর্তা কর্মচারী শীতের কারনে নির্ধারিত সময় পৌছাতে পারছেননা। গতদুই দিনের শৈত্য প্রবাহে স্কুল কলেজে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ছিল অন্যান্য দিনের চাইতে কিছুটা কম।