নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। সরকারের নির্ধারিত মূল্যে কোনো বাজারে বিক্রি হচ্ছেনা চিনি ও সয়াবিন তেল। উপজেলার বিভিন্ন বাজারে বিভিন্ন রকমের দাম লক্ষকরাগেছে। উপজেলা প্রশাসন এখন পর্যন্ত বাজার মনিটরিং না করায় ব্যবসায়ীরা নিজেদের ইচ্ছেমত দাম হাকিয়ে বিক্রি করছে। উপজেলার ৫ টি ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজারে গত সপ্তাহের চেয়ে বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পএের মূল্য কেজি প্রতি ৫-১০ টাকা বেশী দামে বিক্রি হচ্ছে। গতকাল উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখাগেছে গত সপ্তাহে সয়াবিন(লুচ) প্রতিলিটার বিক্রি হয়েছিল ১১০থেকে ১১৫ টাকায় বর্তমানে ১১৫-১২০ টাকায়, চিনি গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ৬৫ টাকায় বর্তমানে ৭৫ টাকা, গুড় গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ৭০ টাকায় বর্তমানে ৮০ টাকা, ছোলাবুট গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ৬৫ টাকা বর্তমানে ৭০ টাকা, বেগুন গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ৪০ টাকায় বর্তমানে ৫০ টাকা, মশুর ডাল গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ডাল ৭৫ টাকায় বর্তমানে ১১০ টাকা, দেশী পিয়াজ গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ৩৫ টাকার স্থলে বর্তমানে ৩৮-৪০ টাকা, কাঁচা মরিচ গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ৮০ টাকায় বর্তমানে ১১০ টাকা,শশা গত সপ্তাহে প্রতি কেজি ৩৫ টাকা বর্তমানে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়াও প্রতিটি নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের মূল্য পূর্বের চেয়ে বর্তমানে ৫-১০ টাকা বেশী দরে বিক্রি হচ্ছে। অধিক মুনাফালোভী ব্যবসায়ীরা রমজান উপলক্ষে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পএের মূল্য বৃদ্ধির কারনে সাধারণ লোকজন বাজারে গিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। স্বল্প আয়ের লোকজন দ্রব্যমূল্যের কারনে তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপএ না কিনে খালি হাতে ফিরছেন। ক্রেতাদের অভিযোগ উপজেলা প্রশাসনের বাজার মনিটরিং করার কথা থাকলেও তারা এখন পর্যন্ত বাজার মনিটরিং করতে মাঠে না নামায় ভেঙ্গে পরেছে সরকারী দামের বাজার ব্যবস্থা।