সম্মুখ থেকে বোমা উদ্ধার বরিশালের গৌরনদী উপজেলার দক্ষিন বিজয়পুর গ্রামের গ্রামপুলিশের কমান্ডারের (দফাদার) ঘরের সম্মুখ থেকে গতকাল বুধবার ভোরে থানা পুলিশ ১টি বোমা সুদৃশ্য কৌটা উদ্ধার করেছে। গৌরনদী […]
গৌরনদীতে বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী
ব্যক্তিদের মাঝে ভাতা বিতরন বরিশালের গৌরনদী উপজেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উদ্যোগে বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মাঝে গতকাল বুধবার সকালে ভাতা প্রদান করা হয়। এ উপলক্ষে সকাল ১০ টায় […]
শতভাগ পাশের তালিকায়
দিয়াশুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫ম শ্রেনীর সমাপনি পরীক্ষার ফলাফলে বরিশালের গৌরনদী উপজেলার মধ্যে একমাত্র শতভাগ পাশের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে উপজেলার দিয়াশুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়ের ২০ জন […]
গৌরনদীতে ওয়ারেন্টভুক্ত
পলাতক আসামি গ্রেফতার বরিশালের গৌরনদী থানা পুলিশ মঙ্গলবার রাতে উপজেলার বার্থী এলাকা থেকে ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি মোঃ রিপন, শরিফাবাদ গ্রাম থেকে দেলোয়ার সিকদার ও আলামিন সিকদারকে গ্রেফতার করেছে। […]
আগৈলঝাড়ায় ৫শতাধিক দুস্ত ও অসহায় নারীদের
ভাগ্যে বদলে দিয়েছে এমসিসি’র হস্তজাত শিল্প
আগৈলঝাড়া উপজেলা সদরে অবস্থিত বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা মেনোনাইট সেন্ট্রাল কমিটি (এমসিসি) আর্থসামাজিক উন্নয়নে নারীর ভূমিকা অপরিসীম। তাই অর্থনৈতিক উন্নয়নে নারী সমাজকে শক্ত হাতে হাল ধরতে। অপরের উপর নির্ভর না করে নিজের সামর্থের মাধ্যমে জীবন পরিচালনাসহ কঠোর পরিশ্রম ও আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে নারীকে স্বাবলম্বী করার লক্ষে এমসিসি ৫টি প্রকল্পের মাধ্যমে ৫শতাধিক দুঃস্থ, অসহায়, বিধবা, স্বামী পরিত্যক্তা নারীদের পরিবারকে স্বাবলম্বী করার লক্ষে কাজ করে আসছে। প্রকল্পের বাইরে কোন উপকরণ বিক্রি করা হয়না। কোন প্রকল্পের উপকরণ দরকার হলে বাকি ৪টি প্রকল্প থেকে সংগ্রহ করা হয় প্রকল্পগুলো একটি অপরটির পরিপূরক। প্রকল্পগুলো হল- বিবর্তন, কেয়াপাম হ্যান্ডিক্রাফট্স, বাগধা এন্টারপ্রাইজ, চ্যারিটি ফাউন্ডেশন, জোবারপার এন্টারপ্রাইজ। চ্যারিটি ফাউন্ডেশনের ইনচার্জ টমাস রায় জানান, মেনোনাইট সেন্ট্রাল কমিটি (এমসিসি) ১৯৮১ সালে উপজেলা সদরে এর কার্যকম শুরু করে। এ প্রকল্পের আর্থিক সহযোগিতায় ১৯৮৪ সালে ৩ লক্ষাধিক টাকার মূলধন নিয়ে ৫৫ শতাংশ জমির উপর গড়ে উঠে
পুলিশে টেম্পো আটক করার প্রতিবাদে
গৌরনদীতে অনির্দিষ্ট কালের জন্য টেম্পো ধর্মঘট শুরু
বরিশালের গৌরনদীতে পুলিশ পাঁচটি টেম্পো আটক করার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার ভোর থেকে উপজেলায় টেম্পো মালিক ও শ্রমিকরা অনির্দিষ্টি কালের জন্য মহাসড়কে টেম্পো ধর্মঘট শুরু করেছে। এদিকে, টেম্পো শ্রমিকরা মহাসড়কে দুর্ঘটনার জন্য নসিমন শ্রমিকেদের দায়ী করার কারনে টেম্পো ও নসিমন শ্রমিকদের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোন সময় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে।
সমরদাসের স্বপ্ন পূরন করলো
বাউকুল বাগান
আর্থিক অনটনের কারনে ছাত্রজীবন থেকেই পরাশুনার পাশাপাশি স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন গৌরনদীর উত্তর চাঁদশী গ্রামের সন্তোষ কুমমার দাসের পুত্র সমরদাস। আর এই স্বপ্ন পুরনে তিনি বেছে নেন বৃক্ষরোপন কার্যক্রম। নানান প্রতিকুলতা পাড় হয়ে সমরদাসের ভাগ্য ফেরাল বাউকুল বাগান।
বাউকুল বাগানটি পরিদর্শনে গেলে সমরদাস জানান, সপ্তম শ্রেনীর ছাত্র থাকা কালে পাচটি সবরি কলার চারা রোপন করেন তিনি। সেই গাছের কলা বিক্রি করে ১ হাজার টাকা মুলধন জমা হলে এ কাজে আরো উৎসাহিত হয়ে পড়েন তিনি।
বাকশাল ভাবনা
১৯৭৫ সালের ২৫শে জানুয়ারী বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি আলোচিত দিন। এ দিনে শাষনতন্ত্রের ৪র্থ সংশোধনীর মাধ্যমে প্রেসিডেন্টসিয়াল সরকার পদ্বতি সহ একদলীয় শাষন ব্যবস্থার পথ উন্মূক্ত করেন তৎকালিন সরকার প্রধান শেখ মুজিবুর রহমান। এ সংশোধনীর পথ ধরেই পরবর্তীতে জন্ম নেয় বাকশাল নামের শক্তিশালী দল। এই বাকশালকে ঘিরে বাংলাদেশের পদ্মা, মেঘনা, যমুনা সহ বহু নদীর পানি ঘোলা করা হয়েছে, এবং ঘোলা পানিতে লাভজনক মাছ শিকার করে অনেকেই গড়ে নিয়েছেন নিজদের পেট ও পকেটের নিশ্চয়তা। বাকশাল নামের যে শিশুর আতুড় ঘরেই মৃত্যু হয়েছিল তাকে আবর্তন করে অদ্যাবদি চলছে রাজনৈতিক মেরুকরন। ‘৭৫এর ১৫ই আগষ্ট দেশের অবিংসবাদি নেতা শেখ মুজিবর রহমানকে সরপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে বহুদলীয় গনতন্ত্র উদ্বার করা গেছে, এমন একটা ফিলসফির উপর দ্বিখন্ডিত হয়েছে বাংলাদেশের সমসায়িক রাজনীতি। এই ১৫ই আগষ্টকে ভীত বানিয়ে দেশের উর্দিওয়ালা জেনারেলের দল ক্ষমতা লোভের লালসাকে বৈধতা দিয়েছে নিজদের জড়ায়ুতে জন্ম দেয়া কথিত বহুদলীয় গনতন্ত্রের মাধ্যমে।
শৈত্য প্রবাহ ও ঘনকুয়াশায়
গৌরনদী ও আগৈলঝাড়ায় কোল্ড ইনজুরিতে
৬শত হেক্টর ইরি-বোরো ক্ষেত আক্রান্ত।
গত কয়েকদিনের শৈত্যপ্রবাহ ও ঘনকুয়াশার কারনে বরিশালের,গৌরনদী ও আগৈলঝাড়ায় চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে রোপনকৃত ধানের ব্যপক ক্ষতি হয়েছে। জেলা ও উপজেলা কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা কুয়াশায় নষ্ট হওয়া ধানের ক্ষেত পরিদর্শন করেছেন। গৌরনদী ও আগৈলঝাড়ায় ইরি-বোরো ক্ষেতে একদিকে পানির অভাবে অন্য দিকে ঘন কুয়াশায় রোপনকৃত ধান শুকিয়ে লালচে হয়ে মরে যাচ্ছে।