ঘাতকেরা আমার অবুঝ শিশু

আবেগআপ্লুত হয়ে তিনি বলেন, একইরাতে (১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট) সাবেক মন্ত্রী আমার পিতা আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, ভাই আরিফ সেরনিয়াবাত, বোন ববী সেরনিয়াবাত, পুত্র সুকান্ত বাবু সেরনিয়াবাতসহ আমার পরিবারের ৫ জনকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ঘাতকেরা আমার অবুঝ শিশু সুকান্ত বাবুকেও সেদিন বাঁচতে দেয়নি। সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপায় সেইদিন তিনি ভাগ্যক্রমে আমাকে বাঁচিয়েছিলেন। এবার সেইসব খুনীদের বিচারের কাজ শুরু করা হবে।

তিনি দলের নেতা-কর্মীদের হুশিয়ারি উচ্চারন করে বলেন, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও টেন্ডারবাজদের দলে কোন ঠাঁই নেই। শেখ হাসিনার সরকার যেকোন মূল্যে চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও টেন্ডারবাজদের প্রতিহত করবে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সাথে সেরাল গ্রামের তার নিজবাড়িতে এক সভায় এসব কলা বলেন।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে গৌরনদী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ আলম খান, আগৈলঝাড়া উপজেলা পরিষদের চেয়াম্যান গোলাম মোর্তুজা খান, ভাইস চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজান, জসিম সরদার, আওয়ামীলীগ নেতা কালিয়া দমন গুহ, জয়নাল আবেদীন হাওলাদার, রাজু আহম্মেদ হারুন, গৌরনদী উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক হারিসুর রহমান হারিসসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।