স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এক বছর আগে স্বামী ও ৩ সন্তান রেখে বাবুল হাওলাদার নামে এক হিন্দু ছেলের সাথে চাঁদপুরে পালিয়ে যায়। সেখানে এক বছর ঘর সংসার করে পূর্বের স্বামী কবির হাওলাদারে বাড়িতে গত ২ তারিখে ফিরে আসে। ঘটনার সরেজমিনে জানা যায়, পরী বেগম একটি দুশ্চরিত্রের লোক। সে বিভিন্ন লোকদের সাথে মেলামেশা করায় তবিরকাঠী গ্রামের হাওলাদার বাড়িতে তার পুরাতন স্বামীর বাড়ি প্রবেশ করার সময় বাড়ির লোকদের সাথে তার ঝগড়া বিবাদ সৃষ্টি হয়। তবে একই বাড়ির রুনা বেগম জানান পরীর চরিত্র খারাপ বিধায় আমাদের সন্তান বিবাহ দেওয়া লাগবে। একের পর এক দেহ ব্যবসা করে নান অপকর্ম করে এলাকার পরিবেশ নষ্ট করছে। এক পর্যায়ে মহিলাদের মধ্যে টানা হেচরা ঘটনা বাধলে একই বাড়ীর নজরুল ইসলাম, রিমন হাওলাদার, রবিউল ইসলাম ঘটনাস্থলে প্রবেশ করে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করে। এ ঘটনায় পরী বেগম ক্ষিপ্ত হয়ে ঐ তিন যুবককের বিরুদ্ধে বাকেরগঞ্জ থানায় গিয়ে ওসির নিকট তাকে ধর্ষন করেছে মর্মে অভিযোগ করে। ওসি সৈয়দ রবিউল ইসলাম ঐদিন তিন যুবককে আটক করে জেল হাজতে প্রেরন করে। এ ঘটনায় পরি ৭ যুবককে আসামী করে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছে। এলাকাবাসী দুশ্চরিত্রা পরীর ধর্ষন মামলার সরেজমিনে তদন্ত করে সুষ্ঠ বিচারের স্বার্থে জেলা পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন।