অবশেষে তিন বছর পর

বিজ্ঞ ম্যাজিষ্ট্রেট খাদেমুল কায়েস ওই সময় মামলাটি তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দেয়ার জন্য গৌরনদী থানায় ওসিকে নির্দেশ দেন। তৎকালীন গৌরনদী থানার ওসি আমিরুজ্জামান মামলাটি ভিত্তিহীন উল্লেখ করে মামলা থেকে সাংবাদিকদের অব্যাহতি দেয়ার সুপারিশ করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। বাদি আলাউদ্দিন আহমেদ উক্ত প্রতিবেদনের বিরোধিতা করে আদালতে আবেদন করেন।
দীর্ঘ তিন বছর মামলা বিচারাধীন থাকার পর গতকাল সোমবার বরিশাল তৃতীয় বিচার আদালতের বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আবুল বাশার মিঞা মামলাটি ভিত্তিহীন উল্লেখ করে ফৌজদারী কার্যবিধি ২৪১(ক) ধারা মতে সকল আসামিদের উক্ত মামলা থেকে আব্যাহতি প্রদান করেন। আসামি পক্ষের আইনজিবী ছিলেন এডভোকেট দিলীপ কুমার ঘোষ ও এ.কে.এম আরিফুর রহমান। বাদিপক্ষের আইজীবী ছিলেন এডভোকেট মজিবুর রহমান নান্টু।