এ বছর অনাবৃষ্টিতে হঠাৎ করে পানের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার পর এ পর্যন্ত তিনি প্রায় ৫০ হাজার টাকার পান বিক্রি করেছেন। আরো প্রায় ৬০ হাজার টাকার পান বিক্রি করতে পারবেন বলেও তিনি জানান। এ অবস্থায় যেকোন সময় তার পান বরজ থেকে পান পাতা চুরি হওয়ার আতংকে গত ১৫ দিন থেকে তিনি শ্রমিক নিয়ে রাত জেগে পান বরজ পাহার দিচ্ছেন। একই ভাবে উপজেলার পিঙ্গলাকাঠী, বাটাজোর, চন্দ্রহার, সরিকল, মাহিলাড়া, বাঘার, রামসিদ্ধি, বাউরগাতি ও টরকী এলাকার পান চাষীরা পানের মূল্য বৃদ্ধির পর চোর আতংকে রাত জেগে পান বরজ পাহারা দিচ্ছেন।
পূর্বে এখানে প্রতি বিরা পান ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি করা হলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকায়।
গৌরনদী উপজেলার উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মোঃ সিরাজুল ইসলাম সিরাজ জানান, উপজেলার সাড়ে সাত’শ হেক্টর জমিতে দীর্ঘদিন থেকে পান চাষ হয়ে আসছে। এ সব এলাকার পান লঞ্চ ও ট্রাকযোগে দেশের বিভিন্নস্থানে সরবরাহ করা হয়।