কটকস্থল গ্রামের ফিরোজ মিয়া অভিযোগ করেন, প্রতিদিন বিশ্ব কাপ ফুটবল খেলার শেষে পুরস্কার দেয়ার কথা রয়েছে। অথচ লটারী বিক্রির শুরু থেকে এ পর্যন্ত প্রতিদিনই সে লটারী ক্রয় করছেন। এখনো তিনি কোন পুরস্কার পাননি। ফুটবল প্রেমিদের আকৃষ্ট করতে লটারীর নামে এটি একটি অভিনব প্রতারনা বলে তিনি উল্লেখ করেন।
লটারী বিক্রেতা ও বার্থী বাজারের জননী ষ্টোরের মালিক করিম লস্কর লটারীর নামে প্রতারনার কথা অস্বীকার করে বলেন, টাকা খাটিয়ে ফিফা ওয়ার্ন্ড কাপ ২০১০ উপলক্ষে দর্শকদের আকৃষ্ট করতে এ লটারীর আয়োজন করা হয়েছে। গৌরনদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ নুরুল ইসলামের কাছে লটারীর নামে প্রতারনা করে লক্ষ লক্ষ হাতিয়ে নেয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ সম্পর্কে এখনো কেউ অভিযোগ দেননি। তবে তদন্তের মাধ্যমে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে লটারী বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।