গৌরনদীর বিএনপি ও যুবদল নেতৃবৃন্দের তীব্র প্রতিবাদ

পান্না মিয়ার ওপর সন্ত্রাসী হামলা, একই সন্ত্রাসী কর্তৃক সাবেক কাউন্সিলর মোঃ আলাউদ্দিনর ওপর হামলা এবং মামলা ছাড়া মাহিলাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি স্বজল সরকারকে গ্রেফতারের ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ করেছেন গৌরনদী উপজেলা ও পৌর বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।

পৃথক পৃথক বিবৃতিদাতারা হলেন-উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সোবহান, সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব আবুল হোসেন মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক বদিউজ্জামান মিন্টু, সিনিয়র সহসভাপতি শরীফ হাফিজুর রহমান টিপু, মাষ্টার গোলাম হোসেন, পৌর বিএনপির সভাপতি এস.এম মনির-উজ জামান মনির, সাধারন সম্পাদক শাহ আলম ফকির, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক আলহাজ্ব মাসুদ হাসান মিটু, পৌর যুবদলের আহবায়ক জাকির হোসেন শরীফ, যুগ্ন আহবায়ক গোলাম মোর্শেদ মাসুদ, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক রিয়াজ উদ্দিন ভূঁইয়া, পৌর ছাত্রদলের আহবায়ক মোল্লা মাহফুজ প্রমুখ।

অপর এক বিবৃতিতে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন গৌরনদী-আগৈলঝাড়া জাতীয়তাবাদী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মোঃ মিজানুর রহমান খান মুকুল, সহ-সভাপতি মোল্লা বশির আহম্মেদ পান্না, মোঃ জহির সাজ্জাদ হান্নান, সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম কাজল, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রিন্টু প্রমুখ। পৃথক ভাবে বিবৃতি দিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন গৌরনদী পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর জাকির হোসেন শরীফ, ফরিদ মিয়া, শহিদুল ইসলাম প্রমুখ। বিবৃতিদাতারা অনতিবিলম্বে পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাবুল খানের পুত্র ও হামলাকারী চিহিৃত সন্ত্রাসী সাদ্দাম খান ও তার সহযোগী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারপূর্বক দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি এবং অনতিবিলম্বে স্বজল সরকারের মুক্তির দাবি করেন।