অপসোনিনের নষ্ট ইনজেকশন বাজারজাত করন

ইনজেকশন বাজারজাত করনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জীবন রক্ষাকারী নষ্ট ওষুধ বাজারজাতের কারণে প্রতারিত হচ্ছে সাধারণ জনগন। সরকারের ব্যবস্থা গ্রহন করা জরুরী বলে ভুক্তভোগীদের আহ্বান সোমবার উপজেলা গৈলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এর সামনের একটি ওষুধের দোকান থেকে হাসপাতালে ভর্তিকৃত বাশাইল গ্রামের হাতেম সিকদারের জন্য তার ছেলে ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বরিশালের প্রতিষ্ঠিত অপসোনিন কোম্পানীর প্যানটিড-৪০ ইনজেকশন কিনে আনলে কর্তব্যরত সেবিকা মাধবী বিশ্বাস এ্যাম্পুলে দেখতেপান ইনজেকশনের স্বাভাবিক রং নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি জানান ইনজেকশনটি নষ্ট হয়েগেছে,তবে ওই ইনজেকশনের মেয়াদের তারিখ ২০১২ সালের মে মাস পর্যন্ত লেখা রয়েছে। তৈরীর তারিখ লেখা রয়েছে মে-২০১০। ব্যাচ নং-ভিওয়াইই ০১০ তৈরীর লাইসেন্স নং-১২ এবং ৮০, ড্রাগ লাইসেন্স নং-০২৫-৫৬৩-২৯।
এদিকে ইনজেকশনের নষ্ট ভাওয়েলটির তৈরী ও মেয়াদ উত্তীর্নের তারিখ প্যাকেটের তারিখের সাথে মিল থাকলেও ভাওয়েলের গায়ে ব্যাচ নম্বর লেখা রয়েছে ভিওআইবি ০৩০। অসামঞ্জস্য ব্যাচ নম্বর নিয়ে হাসপাতালের ডাক্তাররা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। এব্যাপারে অপসোনিনের সিনিয়র মেডিকেল প্রমোশন অফিসার সাখাওয়াত হোসেন টুটুল ইনজেকশন নষ্টের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, যে কোন কারনে সমস্যা হতে পারে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।