নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত আবেদন

স্থানীয় সংবাদকর্মীসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত আবেদন করেছেন।
ওএমএস’র ডিলার মোঃ গিয়াস উদ্দিন হাওলাদারের লিখিত আবেদন এবং ওএমএস’র তদারকি কর্মকর্তা আগৈলঝাড়া উপজেলা এলজিইডি বিভাগের উপ-সহকারি প্রকৌশলী মোঃ মিজানুর রহমানের দেয়া প্রত্যয়নপত্রে জানা গেছে, গত ৫ নবেম্বরের উত্তোলনকৃত প্লাষ্টিকের ৩৬ ও চটের ২৬ বস্তায় ৪ মে.টন চাল ৬ নবেম্বর তার (গিয়াস উদ্দিন হাওলাদারের) দোকানে মজুদ পাওয়া গেছে। যারমধ্যে সরকারি নিয়মানুযায়ী ৬ নবেম্বর ১ মে.টন চটের ১২ বস্তার চাল জনসাধারনের মধ্যে বিতরন করা হয়। বাকি ৫০ বস্তা এখনও গিয়াস উদ্দিনের দোকানে মজুদ রয়েছে। ডিলার গিয়াস উদ্দিন হাওলাদার বলেন, আমাকে জড়িয়ে বিভিন্ন দপ্তরে যে সংবাদ রটিয়ে দেয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যে ও ভিত্তিহীন। যা গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া থানার ওসিদ্বয় তদন্ত করে আমার উত্তোলনকৃত চাল আমার দোকানেই মজুদ পেয়েছেন।

উল্লেখ্য, গত ৫ নবেম্বর আগৈলঝাড়া থেকে ওএমএস’র ১০ মে.টন চাল কালোবাজারে পাচারের সময় গৌরনদী থানা পুলিশ আটক করে। ওই ঘটনায় ডিলার মান্নান বেপারীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।