গৌরনদীতে আদর্শ হাসপাতালের ২০ লক্ষ টাকার সম্পত্তি দখল করেছে প্রভাবশালীরা

টাকার সম্পত্তি জোর পূর্বক ভোগ দখল করে আসছে। ১৯৮৭ সালের ডিসেম্বর মাসে   তৎকালীন সময় স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায়  ভবনসহ সম্পত্তি জোর পুর্বক দখল করে নেন । পরে তারা  হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ করে দেন। মৃত মোঃ রহম আলী খলিফার পুত্র আলী আকবর খলিফা জানান, ওই সময় হাসপাতালের সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য তিনি তৎকালীন সময়ের স্থানীয় প্রশাসনের কাছে বার বার ধর্না দিয়েও কোন সহায়তা পাননি বলে অভিযোগ করেন। পরবর্তীতে ২০০০ সারের ২৫ জুন তিনি ( আলী আকবর খলিফা )পুনরায় বরিশালের তৎকালীন জেলা প্রশাসক এর কাছে হাসপাতাল চালু ও অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ কার জন্য আবেদন করেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক কর্তক (মেমো নং ৪২ জুডি/তারিখ ৪/২/২০০০ ইং স্বারকে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব ও  জি পি কে পত্র প্রদান করে আইনগত মতামত জানতে চান । জেলা সরকারী কৌশলীর (স্বারক নং ৭৭তাং ২১/১২/২০০০ ইং তারিখ)এক স্বারকে  মতামত প্রদান করেন । এতে বলা হয় একটি মহল জাল জালিয়াতি পূর্বক সম্পত্তি আত্মসাতেব চেস্টা চালাচ্ছে ,উক্ত ৮০ শতাংশ সম্পত্তি থেকে অবৈধ উচ্ছেদ পর্বক সম্পত্তি হাসপাতালের নামে রেকর্ড করতে আইনগত বাধা বিপত্তি নাই। এ আদেশ বাস্থবায়িত না হওয়ায়  পুনরায় আলী আকবর খলিফার আবেদনের প্রেক্ষিতে বরিশালের জেলা প্রশাসক স্বারন নং জেঃ প্রঃ বরি /রেভ/১৬-১/২০০২/৯২৯তাং ২৭/০৪/২০০২ দ্বিতীয় দফা মতামত চান। স্বারক নং ৩৫৯জিপি তাং ৯/৭/২০০২ ইং তারিখে একই মতামত প্রদান  করেন।  গত ১০ বছরে ও এ আদেশ বাস্থবায়িত হয়নি। দখলমুক্ত হয়নি বাটাজোর আদর্শ হাসপাতালের সম্পত্তি। বাটাজোর আদর্শ হাসপাতালের ভবন ও সম্পত্তি দখলের অভিযোগ সম্পর্কে দখলদার মোঃ গনী হাওলাদার ও নজরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে জাল জালিয়াতির অভিযোগ অস্বীকার করে তারা বলেন, আমরা জোর পূর্বক কোন সম্পত্তি দখল করিনি। আমরা এ জমির ক্রয়সূত্রে মালিক।